সাধারণত দেখা যায়,
পুরোনো পিসিতে নতুন অপারেটিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেমের হালনাগাদ
সংস্করণ চলে না। কারণ, তা সমর্থন করতে যে হার্ডওয়্যার থাকা দরকার তা পিসিতে
থাকে না। তবে এ ক্ষেত্রে মাইক্রোসফট উল্টো পদক্ষেপ নিচ্ছে। দ্রুতগতির
উন্নত প্রসেসরে পুরোনো অপারেটিং সিস্টেম সমর্থন সুবিধা রাখছে না।
শুক্রবার প্রকাশিত এক ব্লগ পোস্টে মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে, বিশেষ করে যখন নতুন সিলিকন প্রজন্মের চিপ উন্মুক্ত করা হবে, তখন উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণটিই সমর্থন করবে। এর মধ্যে ইনটেলের কাবি লেক সিলিকন চিপ, কোয়ালকমের ৮৯৯৬ চিপ ও এএমডির ব্রিস্টল রিজ চিপে শুধু উইন্ডোজ ১০ চালানো যাবে।
উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমকে জনপ্রিয় করতে মাইক্রোসফট মরিয়া চেষ্টা করলেও উইন্ডোজ ৭ ও ৮.১-এর সমর্থন বন্ধ করছে না মাইক্রোসফট। এই দুটি অপারেটিং সিস্টেম ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি ও ২০২৩ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মাইক্রোসফটের কাছ থেকে নিরাপত্তা প্যাঁচ ও সফটওয়্যার হালনাগাদ পাবে।
বর্তমান পিসি ব্যবহারকারীদের এটা জেনে রাখা ভালো যে ইনটেলের ষষ্ঠ প্রজন্মের ‘স্কাইলেক’ প্রসেসর দিয়েই উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহার বন্ধ হচ্ছে। মাইক্রোসফট ও ইনটেলের ভাষ্য, স্কাইলেক তৈরি হচ্ছে উইন্ডোজ ১০-এর কথা ভেবে।
মাইক্রোসফট তাদের এন্টারপ্রাইজ গ্রাহকদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়ার ও উইন্ডোজ ১০-এ হালনাগাদ করে নেওয়ার বিশেষ সুযোগ দেবে। মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ বলছে, কোম্পানি বা গ্রাহকেরা চাইলে পুরোনো হার্ডওয়্যারের পিসি কিনতে পারবেন। তবে আধুনিক সিপিইউ বা স্কাইলেক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে চাইলে উইন্ডোজ ১০ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। ইনটেলের তৈরি ব্রডওয়েল প্রসেসরে উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণগুলো সমর্থন করবে।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলছেন, নীতিমালায় পরিবর্তন আসার ফলে কেবল উইন্ডোজ সফটওয়্যারনির্ভর হার্ডওয়্যার নির্মাতারাই খুশি হবে না, বরং মাইক্রোসফটেরও লাভ হবে। উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণের জন্য হালনাগাদ আনার পরিকল্পনা করতে হবে না আবার মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার বাড়াতে পারবে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০-কে সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে দেখছে। এটিকে পণ্য হিসেবে ভাবার পরিবর্তে মাইক্রোসফট এখন সেবা হিসেবে দেখছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
শুক্রবার প্রকাশিত এক ব্লগ পোস্টে মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে, বিশেষ করে যখন নতুন সিলিকন প্রজন্মের চিপ উন্মুক্ত করা হবে, তখন উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণটিই সমর্থন করবে। এর মধ্যে ইনটেলের কাবি লেক সিলিকন চিপ, কোয়ালকমের ৮৯৯৬ চিপ ও এএমডির ব্রিস্টল রিজ চিপে শুধু উইন্ডোজ ১০ চালানো যাবে।
উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমকে জনপ্রিয় করতে মাইক্রোসফট মরিয়া চেষ্টা করলেও উইন্ডোজ ৭ ও ৮.১-এর সমর্থন বন্ধ করছে না মাইক্রোসফট। এই দুটি অপারেটিং সিস্টেম ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি ও ২০২৩ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মাইক্রোসফটের কাছ থেকে নিরাপত্তা প্যাঁচ ও সফটওয়্যার হালনাগাদ পাবে।
বর্তমান পিসি ব্যবহারকারীদের এটা জেনে রাখা ভালো যে ইনটেলের ষষ্ঠ প্রজন্মের ‘স্কাইলেক’ প্রসেসর দিয়েই উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহার বন্ধ হচ্ছে। মাইক্রোসফট ও ইনটেলের ভাষ্য, স্কাইলেক তৈরি হচ্ছে উইন্ডোজ ১০-এর কথা ভেবে।
মাইক্রোসফট তাদের এন্টারপ্রাইজ গ্রাহকদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়ার ও উইন্ডোজ ১০-এ হালনাগাদ করে নেওয়ার বিশেষ সুযোগ দেবে। মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ বলছে, কোম্পানি বা গ্রাহকেরা চাইলে পুরোনো হার্ডওয়্যারের পিসি কিনতে পারবেন। তবে আধুনিক সিপিইউ বা স্কাইলেক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে চাইলে উইন্ডোজ ১০ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। ইনটেলের তৈরি ব্রডওয়েল প্রসেসরে উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণগুলো সমর্থন করবে।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলছেন, নীতিমালায় পরিবর্তন আসার ফলে কেবল উইন্ডোজ সফটওয়্যারনির্ভর হার্ডওয়্যার নির্মাতারাই খুশি হবে না, বরং মাইক্রোসফটেরও লাভ হবে। উইন্ডোজের পুরোনো সংস্করণের জন্য হালনাগাদ আনার পরিকল্পনা করতে হবে না আবার মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার বাড়াতে পারবে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০-কে সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে দেখছে। এটিকে পণ্য হিসেবে ভাবার পরিবর্তে মাইক্রোসফট এখন সেবা হিসেবে দেখছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ